বিমানের ১৫টি ফ্লাইট বাতিল হওয়ায় ছয় হাজার যাত্রীয় সৌদি যাত্রায় এখনো রয়েছে অনিশ্চয়তা। সংকট সমাধানে সৌদি কর্তৃপক্ষের কাছে ১২ টি ফ্লাইটের স্লট চেয়ে আবেদন করেছে বাংলাদেশ বিমান। তবে এই প্রক্রিয়া সহজ নয় বলে জানালেন খোদ বিমানের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এ এম মোসাদ্দিক আহমেদ।
এদিকে, ফ্লাইট বাতিলের কারনে অনেক যাত্রীই রয়েছেন দুশ্চিন্তায়। রিপ্লেসমেন্টের নামে অনেক যাত্রীর ভিসা করাতে বিলম্বের অভিযোগ উঠেছে কিছু এজেন্সির বিরুদ্ধে। তাই আশকোনা হজ ক্যাম্পে এজেন্সি কর্তৃপক্ষ ও হজ যাত্রীদের মাঝে বাকবিতন্ডা হচ্ছে মাঝে মধ্যেই। আবার, এজেন্সি থেকে জানানো নির্ধারিত সময়ে ফ্লাইট হবে কিনা তা নিয়ে অনেক যাত্রীই আবার দুশ্চিন্তায় রয়েছেন।
গেলো এক সপ্তাহে এজেন্সিগুলো যাত্রী সরবরাহ না করায় বাংলাদেশ বিমানের ১৫ টি এবং সৌদি এয়ারলাইন্সের ২টি ফ্লাইট বাতিল হয়েছে। তবে সোমবার থেকে কোন ফ্লাইটই খালি যাচ্ছে না বা বাতিল হয়নি। ইন্টারন্যাশনাল এয়ার ট্রান্সপোর্ট এসোসিয়েশনের সাথে ফ্লাইট ডাটা এক্সচেঞ্জ বিষয়ক চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শেষে বিমানের এমডি সাংবাদিকদের বলন, ফ্লাইট বাতিল হওয়ায় প্রায় ছয় হাজার যাত্রীর হজে যাওয়া নিয়ে সমস্যা সৃষ্টি হয়েছে। তবে সমস্যা সমাধানে কাজ করছে বিমান। সমাধান করা গেলেও এতে বিমানকে অনেক মূল্য দিতে হবে বলেও জানান বিমানের এমডি এ এম মোসাদ্দিক আহমেদ।